
বাংলা গানের ধারা (শিল্প – সাহিত্যিক – সংস্কৃতি)
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – বাংলা গানের ধারা (শিল্প – সাহিত্যিক – সংস্কৃতি) প্রশ্ন ও উত্তর | HS Bengali Question and Answer :
Q. সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালী সঙ্গীত পরিচালকের নাম কী ?
(A) আলাউদ্দিন খান
(B) আলী আকবর খান
(C) উস্তাদ রশিদ খান
(D) পণ্ডিত রবিশঙ্কর
Ans: (D) পণ্ডিত রবিশঙ্কর।
Q. “মিলে সবে ভারত সন্তান” – গানটি কার লেখা ?
(A) সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর
(B) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(C) দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
(D) অতুলপ্রসাদ সেন
Ans: (A) সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
Q. রাগ – রাগিণী সংবলিত জুড়ির গান কে প্রবর্তন করেন ?
(A) পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী
(B) উস্তাদ রশিদ খান
(C) মদনমোহন চট্টোপাধ্যায়
(D) লালাচাদ বড়াল ।
Ans: (C) মদনমোহন চট্টোপাধ্যায়।
Q. সাতবাবুর প্রকৃত নাম কী ?
(A) আশুতোষ দেব
(B) কালীপ্রসন্ন সিংহ
(C) শরতচন্দ্র ঘোষ
(D) মনমোহন সরকার
Ans: (A) আশুতোষ দেব ।
Q. ‘ পক্ষির জাতিমালা ‘ নামে সমের পাঁচালী দল কে গড়েন ?
(A) শিবচন্দ্র ঠাকুর
(B) রামনারায়ণ মিশ্র
(C) গৌড়হরি দাস মহাপাত্র
(D) যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর
Ans: (C) গৌড়হরি দাস মহাপাত্র।
Q. ১৯৬৯ সালে শচিন দেব বর্মন কোন পুরস্কার পান ?
(A) এশিয়া ফিল্ম সোসাইটি পুরস্কার
(B) সঙ্গীত নাটক আকাদেমি পুরস্কার
(C) ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কার
(D) পদ্মশ্রী ।
Ans: (D) পদ্মশ্রী ।
Q. চর্যার যুগে সঙ্গীতে কটি অঙ্গ দেখা যায় ?
(A) একটি
(B) পাঁচটি
(C) চারটি
(D) ছয়টি
Ans: (D) ছয়টি
Q. একজন উল্লেখযোগ্য কবিয়ালের নাম –
(A) লালন ফকির
(B) হরু ঠাকুর
(C) রামপ্রসাদ সেন
(D) গোবিন্দদাস কবিরাজ
Ans: (B) হরু ঠাকুর ।
Q. মঙ্গলগীতির মধ্যে বিশেষত মনসাগীতি এখনও রাড় বঙ্গে কী নামে অত্যন্ত জনপ্রিয় ?
(A) সার্দুটোল বিষহরী
(B) রয়ানী
(C) ঝাপান
(D) ভাসান
Ans: (C) ঝাপান।
Q. কত সালে মান্না দে দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার পান ?
(A) ১৯৭১ সালে
(B) ২০০৫ সালে
(C) ২০১১ সালে
(D) ২০০৭ সালে
Ans: (D) ২০০৭ সালে ।
Q. বাংলা গানে সঞ্চারির প্রবর্তন কে করেন ?
(A) দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
(B) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(C) রজনীকান্ত সেন
(D) রামনিধি গুপ্ত
Ans: (B) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
Q. ‘ কীর্তন ‘ সম্রাট কাকে বলা হয় ?
(A) নিমাই ভারতী
(B) সত্যসাধন বৈরাগী
(C) সন্তোষ বৈদ্য
(D) নন্দকিশোর দাস
Ans: (D) নন্দকিশোর দাস ।
Q. “ওই মহাসিন্ধুর ওপার হতে” – গানটির রচয়িতা কে ?
(A) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(B) অতুলপ্রসাদ সেন
(C) দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
(D) রজনীকান্ত সেন
Ans: (C) দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
Q. “মায়ের দেওয়া মোটা কাপড় মাথায় তুলে নে রে ভাই” – গানটি কার রচনা ?
(A) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(B) অতুলপ্রসাদ সেন
(C) কাজীনজরুল ইসলাম
(D) রজনীকান্ত সেন
Ans: (D) রজনীকান্ত সেন।
Q. ঋত্বিক ঘটকের ‘ বাড়ি থেকে পালিয়ে ‘ চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা কে করেন ?
(A) সলিল চৌধুরী
(B) বাহাদুর খা
(C) পণ্ডিত রবিশঙ্কর
(D) জ্যতীন্দ্র মৈত্র
Ans: (A) সলিল চৌধুরী
বাংলা গানের ধারা
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – বাংলা গানের ধারা (শিল্প – সাহিত্যিক – সংস্কৃতি) প্রশ্ন ও উত্তর | HS Bengali Question and Answer :
রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর:
Q. বাংলা সংগীতের ধারায় কাজী নজরুল ইসলামের অবদান আলোচনা করো ।
Ans: বাংলা সংগীত জগতে কাজী নজরুল ইসলাম ( ১৮৯৯-১৯৮৬ ) ছিলেন এক অসাধারণ প্রতিভাবান স্রষ্টা । রবীন্দ্রনাথের পর বাংলা গানে দিক পরিবর্তনে সবচেয়ে বড় কান্ডারীর ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন নজরুল ইসলাম । বাংলা গানের আসরে তার মতো বৈচিত্র্যপূর্ণ পসরা নিয়ে সম্ভবত আর কেউ আসেননি । গীতিকার ও সুরকার হিসেবে তাঁর খ্যাতি ও জনপ্রীয়তা ছিল আকাশস্পর্শী । নজরুল ইসলাম আনুমানিক ৩২৪৯ টি গান রচনা করেন । তাঁর গানকে নিম্নলিখিত কয়েকটি পর্যায়ে ভাগ করা যায় ।
প্রেম ও প্রকৃতি : নজরুলের অধিকাংশ গানেরই বিষয় ভাবনার প্রেম ও প্রকৃতিই প্রধান । ‘ মোর প্রিয়া হবে এসো রানী ’ , ‘ আমি চিরতরে দুরে চলে যাবো ‘ প্রভৃতিএ প্রসঙ্গে স্মরণীয় ।
রাগাশ্রয়ী গান : বিভিন্ন রাগ – রাগিণী ব্যবহার করে নজরুল ইসলাম অসংখ্য গান রচনা করেছেন । যেমন- ভোরের হাওয়া এলে ’ ( রামকেলি / ঠুমরী )
ইসলামী গান : শোনা যায় যে , বিখ্যাত লোক সংগীত শিল্পী আব্বাসউদ্দিন আহমদের অনুরোধেই নজরুল ইসলাম দুটি গান রচনা করেছেন । যেমন রমজানের ওই রোজার শেষে এল খুশির ঈদ ‘ এবং ‘ ইসলামের ওই সওদা লয়ে এল নবীন সওদাগর ‘ এরপর তিনি বিভিন্ন ইসলামী বিষয়ক কালজয়ী গান রচনা করেছেন ।
ভক্তিগীতি : নবী বিষয়ক গান ছাড়াও নজরুল বিভিন্ন সময়ে শ্রীচৈতন্য ও রামকৃয়দেব বিষয়ক গান , শ্যামাসংগীত , নটরাজ ও শিবসংগীত সহ বহু গান লিখেছেন । এগুলির মধ্যে – “ শ্রীকৃস্ন নাম মোর জপমালা ’ ‘ শ্যামা বড়ো লাজুক মেয়ে ‘ ইত্যাদি বিশেষ উল্লেখযোগ্য ।
স্বদেশ সংগীত : নজরুলের লেখা স্বদেশী সংগীতগুলি তার কবিতার মতোই শাসক ইংরেজ এর রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছেন । এই প্রসঙ্গে তাঁর লেখা ‘ কারার ঐ লৌহকপাট ’ ‘ ঊর্ধ্বগগনে বাজে মাদল ’ প্রভৃতি গান বিশেষ উল্লেখযোগ্য ।
এছাড়াও নজরুল ইসলামের লোক সংগীত , হাস্যরসাত্মক ও প্যারোডি , গীতিনাট্য ও গীতি রচনা উল্লেখযোগ্য ।
সব মিলিয়ে বাণী ও সুরের বৈচিত্র্য নিত্য নতুন রাগ ও তাল উচ্চারণে , অপ্রচলিত রাগ – রাগিণীর ব্যবধানে নজরুল ইসলাম বাংলা গানের ইতিহাসে চিরস্থায়ী আসনের মালিক হয়ে আছেন । যারা তাঁর সুদক্ষ কণ্ঠে নজরুলগীতিকে জনপ্রীয়তার শীর্ষে পৌছে দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে কাননদেবী , ফিরোজা বেগম , অনুপ ঘোষাল , শচীনদেব বর্মন বিশেষ উল্লেখযোগ্য ।
আরও দেখুন : ভারতবর্ষ ( সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ)
Q. বাংলা গানের ইতিহাসে অতুল প্রসাদ সেন অথবা রজনীকান্ত সেনের অবদান আলোচনা করো ।
Ans: অতুলপ্রসাদ সেনের লেখা গান ‘ কাকলি ’ , ‘ কয়েকটি গান ও ‘ গীতিগুচ্ছ ’ এই তিনটি বইয়ে সংকলিত হয়েছে । গানগুলিকে ভক্তিমূলক , দেশাত্মবোধক , ঋতুবিষয়ক ও অন্যান্য পর্যায়ে ভাগ করা যায় । উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত ১ ) ডাকে কোয়েল বারে বারে , ২ ) উঠ গো ভারতলক্ষ্মী , উঠ আদি – জগত – জন – পূজ্যা , ৩ ) বধু এমন বাদল তুমি কোথা ? ৪ ) কে গো তুমি বিরহিণী , আমারে সম্ভাষিলে ইত্যাদি ।
তাছাড়া এই কালপর্বে ছড়ার গান , পুতুলনাচের গান , লোকগীতি , ঘুমপাড়ানি গান , ঋতুসংগীত , আখ্যানগীতি , কর্তাভজা গান , গুরুববাদী গান , পূর্ববঙ্গ গীতিকা প্রভৃতি রচিত হয় ।
রজনীকান্ত সেন : রজনীকান্ত সেন ( ১৮৬৫-১৯১০ ) ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ও দ্বিজেন্দ্রলালের অনুজ প্রতিম । স্বল্পকালের জীবদ্দশায় তিনি অসংখ্য স্মরণীয় গান রচনা করেগেছেন । তাঁর গানে হিন্দুস্থানি মার্গসংগীত এবং টপ্পা , বাউল , কীর্তন প্রভৃতি । সুরের প্রভাব দেখা যায় ।
রজনীকান্তের গানকে বেশ কয়েকটি পর্যায়ে ভাগ করা যায় । যেমন- ভক্তিগীতি গান রচনায় তিনি বাংলা গানের ভুবনে বিশিষ্ট হয়ে আছে । বিশেষ করে তাঁর ‘ তুমি নির্মল করো মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে ‘ । শুধু ভক্তি গীতিতেই নয় , স্বদেশী সংগীতেও তাঁর প্রতিভার উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছেন । যেমন ‘ মায়ের দেওয়া মোটা কাপড় মাথায় তুলে নে রে ও ভাই ’ রজনীকান্ত সেনের গানগুলি সংকলিত হয়েছে ‘ বাণী ‘ ( ১৯০২ ) ও কল্যাণী ( ১৯০৫ ) গ্রন্থদ্বয়ে । মূলত তার ভক্তিগীতির নিবিড় , আন্তরিক ও সারল্যমন্ডিত কাস্তির কারণে বাঙালি সমাজে রজনীকান্ত পরিচিত হয়েছেন ‘ কান্তকবি ’ নামে ।
Q. বাংলা গানের ধারায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো । রবীন্দ্র সমসাময়িক দু’জন বিশিষ্ট গীতিকারের নাম লেখো ।
Ans: রুচিশীল বাঙালির প্রবলতম সুখ আর গোপনতম দুঃখের চিরন্তন আশ্রয় রবীন্দ্রনাথের গান । আনুমানিক ২২৩২ টি গান রচনা করেছেন তিনি , যা ‘ গীতবিতান ‘ – এ সংকলিত হয়েছে । ১৯৩১ টি গানের স্বরলিপি তিনি নিজেই তৈরি করেছেন ‘ স্বরবিতান ’ গ্রন্থে । বাংলা গানে ‘ সঞ্চারীর ’ প্রবর্তন রবীন্দ্রনাথের অনবদ্য কীর্তি । ‘ স্থায়ী ’ , ‘ আভোগ ’ ও ‘ অন্তরাতেই বাংলা গানের সুর ছিল বাঁধা । রবীন্দ্রনাথ বাংলা গানে বাণী ও সুরের যে অবিচ্ছেদ্য অন্বয় তৈরি করলেন তা আজও দুর্লভ । প্রেম , প্রকৃতি , পূজা , স্বদেশ , বিবিধ পর্যায়ে বিষয়গতভাবে রবীন্দ্রসংগীতকে ভাগ করেছেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথই । রবীন্দ্রসংগীত ধ্রুপদ – ধামার , খেয়াল – ঠুংরি – টপ্পা , লোকসংগীত ইত্যাদির সুরকে নিজদেহে অঙ্গীভূত করেছে । আধ্যাত্মিক সংগীত , প্রেম সংগীত , ধাতু ও প্রকৃতি বিষয়ক গান , দেশাত্মবোধের গান , শিশুসংগীত ইত্যাদি বিষয়বৈচিত্র্য ধরা রয়েছে রবীন্দ্রসংগীতে । গান নিয়ে আজীবন নানা পরীক্ষানিরীক্ষা করে রবীন্দ্রনাথ বাংলা গানকে পৌছে দিয়েছেন সমৃদ্ধির শিখরে । ছয়টি নতুন তাল সৃষ্টি করেছেন তিনি— ঝম্পক , ষষ্ঠী , রূপকড়া , একাদশী , নবপঞ্চ ইত্যাদি ।
একটি প্রাদেশিক ভাষা – সংস্কৃতির উত্তরাধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণের সূত্রে বাঙালির হাজারো অগৌরব আর অপ্রাপ্তিকে মিটিয়ে দিতে পারে রবীন্দ্রসংগীতের পরম পরাক্রান্ত ক্ষমতা । বাংলা গান রবীন্দ্রস্পর্শে বিশ্বজনীন হয়ে ওঠে।
রবীন্দ্র সমসাময়িক দু’জন বিশিষ্ট গীতিকার হলেন দ্বিজেন্দ্রলাল রায় এবং ব্ৰজনীকান্ত সেন ।
Q. কিশোর কুমার – এর প্রকৃত নাম কী ? বাংলা গানের ধারায় তাঁর অবদান আলোচনা করো ।

Ans: কিশোর কুমার – এর প্রকৃত নাম আভাসকুমার গঙ্গোপাধ্যায় ।
কিশোর কুমার বাংলা তথা ভারতের সংগীত জগতের একজন প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব । তিনি বাংলা ছাড়াও হিন্দি , মারাঠি , অসমিয়া , ভোজপুরি , মালয়ালম প্রভৃতি ভারতীয় ভাষায় গান গেয়ে মানুষের হৃদয় জয় করেছেন । খুব অল্প বয়সে কোরাস গায়ক হিসেবে গানের জগতে তাঁর আবির্ভাব হয় । দাদা অশোক কুমার তাঁকে সংগীতজগতে পা রাখতে সাহায্য করেন । কিশোর কুমার ‘ শিকারী ‘ ছবিতে ১৯৪৬ সালে অভিনেতা হিসেবে এবং হেমচঁাদ প্রকাশের সংগীত নির্দেশনায় ‘ জিদ্দি ’ ছবিতে ১৯৪৮ সালে কণ্ঠশিল্পীরূপে আত্মপ্রকাশ করেন ।
কিশোর কুমার প্রায় চল্লিশ বছরের সংগীতজীবনে কলকাতা এবং মুম্বাইয়ে প্রতিষ্ঠিত প্রথম শ্রেণির গায়কদের সঙ্গে কাজ করেছেন । তিনি বাংলা ও হিন্দি চলচ্চিত্রের শীর্ষস্থানীয় অভিনেতাদের কণ্ঠে গান গেয়েছেন । বাংলা ভাষায় যে সমস্ত গান গেয়ে তিনি বাঙালির প্রাণে মূর্তিরূপে বিরাজ করেছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো – ‘ আজ এই দিনটাকে ’ , ‘ শিং নেই তবু নাম তার সিংহ ’ , ‘ আমার পূজার ফুল ’ , ‘ আকাশ কেন ডাকে ‘ , ‘ কারো কেউ নই তো আমি ‘ , ‘ বিপিনবাবুর কারণসুধা ‘ , ‘ মন জানলা খুলে দে না ‘ , ‘ এই যে নদী ’ , ‘ সেই রাতে রাত ছিল ’ , ‘ এক টানেতে যেমন – তেমন ’ , ‘ একপলকের একটু দেখা ’ ইত্যাদি ৷ এই সমস্ত গানে বাঙালি জীবনের অবকাশ যাপন , পালাপার্বণ , প্রেমে – পড়া এবং সম্পর্কছেদের মুহূর্ত প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে । তিনি কেবল গায়ক হিসেবেই খ্যাতিলাভ করেননি অভিনেতা , প্রযোজক , চিত্রপরিচালক হিসেবেও খ্যাতিলাভ করেছেন ।
You must be logged in to post a comment.