BLOOM’S TAXONOMY( ব্লুম’স ট্যাক্সোনমি)

Bloom’s Taxonomy of Instructional objectives and Learning Outcomes

পূর্বে বাংলা সাহিত্য ও শিক্ষায় হার্বার্টীয় পঞ্চসোপান পদ্ধতি প্রচলিত ছিল।

বর্তমানে এই রীতি বাদ দিয়ে বেঞ্জামিন ব্লুমের Evaluation বা মূল্যায়নধর্মী পদ্ধতি সমধিক প্রচলিত। ব্লুম তাঁর Taxonomy of Educational Objective (1956)এ শিখনের বৌদ্ধিক ক্ষেত্র (Cognitive Domain) ব্যাখ্যা করেন।

ব্লুম আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। American Committee of College and University Examiners প্রকাশিত হয় Bloom-এর এই (Affective Domain) এবং তার সঙ্গে ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে Harrow-র মানস সঞ্চালনমূলক ক্ষেত্র Taxonomy. পরবর্তীকালে ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দতে এর সাথে Krathwole-এর আনুভূমিক ক্ষেত্র
(Psychomotor domain) সংযুক্ত হয়। এই তিনটি domain-কে কেন্দ্র করেই রচিত হয়েছে Blooms Taxonomy, যা প্রথমে ছিল এরকম।

পরবর্তীকালে একবিংশ শতাব্দীর নিরিখে ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দে একদল বিজ্ঞানী Lonin
Anderson-এর নেতৃত্বে ব্লুমের Taxonomy এর সংস্কার করেন। প্রতিটি ধাপ বা Step-এর Noun form, Verb form-এ পরিবর্তিত হয়েছে।

ব্লুমের পরিমার্জিত Taxonomy-তে শিখন উদ্দেশ্যগুলিকে বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী তিনটি ক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমন—

১. প্রজ্ঞামূলক ক্ষেত্র (Cognitive Domain)
২. আনুভূমিক ক্ষেত্র (affective Domain)
৩. মানস সঞ্চালনমূলক ক্ষেত্র (Psycomotor Domain)