Madhyamik Geography Suggestions 2023|Madhyamik Geography Questions Paper
বিভাগ : গ
নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : মান-2
✫ লোয়েস সমভূমি কাকে বলে ?
Ans : মরুভূমির সূক্ষ্ম পলি ও বালিকণা হল লোয়েস। মরুভূমির বালি বায়ুপ্রবাহের দ্বারা বহুদূর উঠে গিয়ে যে সমভূমির সৃষ্টি করে তাকে লোয়েস সমভূমি বলে।চিনের হোয়াং হো নদীর অববাহিকাতে সৃষ্ট লোয়েস সমভূমি হল পৃথিবীর বৃহত্তম লোয়েস সমভূমি।
✫ আপেক্ষিক আর্দ্রতা কাকে বলে ?
Ans: নির্দিষ্ট উষ্ণতায় নির্দিষ্ট পরিমাণ পরিমাণ বায়ুতে উপস্থিত প্রকৃত জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ও একই উষ্ণতায় ওই পরিমাণ বায়ু কে সম্পৃক্ত করতে যে পরিমাণ জলীয় বাষ্পের প্রয়োজন হয় তার অনুপাত কে আপেক্ষিক আর্দ্রতা বলে। আপেক্ষিক আর্দ্রতা শতকরা এককে প্রকাশ করা হয়।
✫ ধারণ অববাহিকা কী ?
Ans : উচ্চ পার্বত্য অঞ্চল বা মালভূমি অঞ্চলের বৃষ্টি বা বরফ গলা জলের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলধারা একত্রে মিলিত হয়ে একটি বড়ো জলধারা বা নদীর সৃষ্টি করে। নদীর উৎস অঞ্চলের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলধারা বেষ্টিত অববাহিকা কে নদীর ধারণ অববাহিকা বলে।
✫ ঘোড়ামারা দ্বীপটির বেশিরভাগ অংশ ডুবে যাওয়ার দুটি কারণ বলো ৷
Ans : ভাটায় মুড়িগঙ্গার প্রবল স্রোত এবং জোয়ারে সমুদ্রের ঢেউ— এই দুয়ের কবলে দীর্ঘ দিন ধরেই ভাঙনকাল চলছে এখানে। প্রশাসনের হিসেবে ১৩০ বর্গকিলোমিটার থেকে এখন ক্ষয়ে ক্ষয়ে দ্বীপের আয়তন দাঁড়িয়েছে মাত্র ২৫ বর্গকিলোমিটারে।
✫ অপসারণ গর্ত কীভাবে সৃষ্টি হয় ?
Ans : মরুভূমির যে অংশে ক্ষুদ্রাকার বালি এবং পলি শিথিল অবস্থায় থাকে সেখান থেকে ঐ পদার্থসমূহ শক্তিশালী বায়ুর সাথে অন্যত্র অপসারিত হয়। অপসারণের ফলে যেসকল ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হয় তাকে অপসারণ গর্ত বলে। ইহা কালাহারিতে ‘প্যান্’ এবং ভারতের থর মরুভূমিতে ‘ধান্দ্’ নামে পরিচিত।
✫ অ্যালবেডো কী ?
Ans : পৃথিবীর গড় অ্যালবেডো হল ৩৪% । সূর্যরশ্মির তাপীয় ফলের শতকরা ৩৪ ভাগ (২ ভাগ ভূপৃষ্ঠ থেকে, ৭ ভাগ বায়ুমন্ডল থেকে এবং শতকরা ২৫ ভাগ মেঘপুঞ্জ থেকে) মহাশূন্যে প্রতিফলিত ও বিচ্ছুরিত হয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গরূপে আবার মহাশূন্যে ফিরে যায়, ফলে এরা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলকে উত্তপ্ত করতে পারে না। একেই পৃথিবীর অ্যালবেডো বলে।
✫ বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল বলতে কী বোঝায় ?
Ans : জলীয় বাষ্পহীন ওই শুকনো বাতাস পাহাড়-পর্বত অতিক্রম করে পাহাড়ের অপর দিকে অনুবাত ঢালে গেলে এবং উপর থেকে নীচে নামার দরুন উষ্ণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় সেখানে আর বিশেষ বৃষ্টিপাত হয় না বা পরিমাণে কম হয় । পাহাড়ের বায়ুমুখী দিকের বিপরীত দিকের প্রায় বৃষ্টিহীন অনুবাত ঢালকে বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল [Rain-Shadow Region] বলা হয় ।
✫ জেট বায়ুর বৈশিষ্ট্য|
Ans : ট্রপোস্ফিয়ারের উর্ধ্বসীমা অথবা স্ট্যাটোস্ফিয়ার এর নিচের অংশে সংকীর্ণ আঁকাবাঁকা পথে প্রবাহিত হলে গতিসম্পন্ন বায়ু স্রোত কে জেট বায়ু বলে ।
বৈশিষ্ট্য: ✫ ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে স্ট্যাটোস্ফিয়ার নিচে জেট বায়ু প্রবাহিত হয়
✫ ক্রান্তীয় পূবালী জেট ছাড়া সমস্ত জেট বায়ু পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়
✫ অত্যন্ত সঙ্কীর্ণ আঁকাবাঁকা পথে জেট বায়ু প্রবাহিত হয়
✫ জেট বায়ুর গতিবেগ গ্রীষ্মকালে তুলনায় শীতকালে বেশি হয়
✫ ঋতুভেদে জেট বায়ুর অক্ষাংশীয় অবস্থানের পরিবর্তন ঘটে
✫ জেট বায়ুর গতিবেগ ঘন্টায় 150 থেকে 300 কিমি হয়ে থাকে
✫ নিরক্ষীয় অঞ্চলে পরিচলন বৃষ্টিপাত হয় কেন ?
Ans : নিরক্ষীয় অঞ্চলে জলভাগ বেশি বলে বায়ুতে জলীয় বাষ্পও বেশি থাকে। জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ু শুষ্ক বায়ু অপেক্ষা হালকা, তাই দিনের বেলা জলভাগ থেকে সূর্যতাপে উৎপন্ন জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ু সােজা ওপরে উঠে শীতল হয় ও ঘনীভূত হয়ে পরিচলন বৃষ্টিপাত ঘটায়।
✫ সমুদ্রস্রোতের দুটি প্রভাব ৷
Ans : পৃথিবীতে সমুদ্র স্রোতের অন্যতম প্রভাব হলো মগ্নচড়ার সৃষ্টি। উষ্ণ ও শীতল সমুদ্র স্রোতের মিলনস্থলে শীতল সমুদ্র স্রোত এর বয়ে আনা হিমশৈলগুলি উষ্ণ সমুদ্র স্রোতের প্রভাবে গলে যায়। এই হিমশৈলগুলির মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে নুড়ি, কাকর, বালি, পাথর এবং বিভিন্ন খনিজ দ্রব্য যা সমুদ্রের মহীসোপান অঞ্চলে সঞ্চিত হয়ে অগভীর মগ্নচড়ার সৃষ্টি করে।
✫ সিজিগি ও পেরিগি জোয়ার
Ans : জ্যোতির্বিজ্ঞান অনুসারে সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী নিজেদের কক্ষপথে পরিক্রমণ করতে করতে যখন চাঁদের কেন্দ্র, পৃথিবীর কেন্দ্র এবং সূর্যের কেন্দ্র একই সরলরেখায় অবস্থান করে, তখন সেই অবস্থানকে সিজিগি বলা হয় ।
পৃথিবী থেকে চাঁদের সবচেয়ে কম দূরত্বের (৩.৫৬ লক্ষ কিমি) অবস্থাকে পেরিজি অবস্থান বলে।
✫ জিওস্টেশনারী উপগ্রহ
Ans : সংজ্ঞাঃ পৃথিবীর উপর অবস্থিত কোনো স্থানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে পৃথিবীর আবর্তন গতির সাথে সমান গতিতে যে সকল কৃত্রিম উপগ্রহগুলি পৃথিবীর চারিদিকে পরিক্রমণ করে , তাদের ভূসমলয় উপগ্রহ বা জিওস্টেশনারি উপগ্রহ (Geostationary Satellite) বলে ।
উদাহরণঃ ভারতের ইনস্যাট সিরিজের স্যাটেলাইট , আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের GOES , জাপানের GMS প্রভৃতি ।
বৈশিষ্ট্যঃ ভূসমলয় উপগ্রহ – এর বৈশিষ্ট্যগুলি হল নিম্নরূপ –
- পৃথিবীর নিরক্ষীয় তল বরাবর এগুলি অবস্থান করে ।
- এগুলি মোটামুটিভাবে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৬০০০ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থান করে ।
- পৃথিবীর পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তনের সাথে সাথে সমলয়ে এরাও আবর্তিত হয় ।
- অনেক উপরে অবস্থানজনিত সুবিধার কারণে এরা পৃথিবীর প্রায় অর্ধাংশেরও সম্পূর্ণ চিত্র সংগ্রহ করতে সক্ষম ।
- এই উপগ্রহগুলি যোগাযোগ ও আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে বেশী ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।
- একই জায়গায় অবস্থান করে বলে এরা নিরবিচ্ছিন্নভাবে প্রচুর চিত্র তুলতে সক্ষম ।
গুরুত্বঃ ভূসমলয় উপগ্রহ বা জিওস্টেশনারি উপগ্রহগুলি আধুনিক পৃথিবীর তথ্য সংগ্রহ ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে এবং তা বিশেষ করে পরিবহণ – যোগাযোগ ব্যবস্থা ও আবহাওয়া বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে । কারণ উপগ্রহগুলি বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে নিরবিচ্ছিন্নভাবে প্রচুর চিত্র তুলে পাঠাতে পারে । তাই এদের Information Satellite ও বলে ।
✫ জৈব বর্জ্য ও অজৈব বর্জ্যের পার্থক্য
Ans : বিভিন্ন প্রকার প্রাণী ও উদ্ভিদদেহ, ফল, ফুল প্রভৃতি থেকে জৈব বর্জ্য সৃষ্টি হয়। ধাতব টুকরাে, প্লাস্টিক,পলিথিন, ইমারতি দ্রব্য, কাচ, বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক দ্রব্য, গ্যাসীয় পদার্থ প্রভৃতি থেকে অজৈব বর্জ্য সৃষ্টি হয়। এগুলি ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক প্রভৃতি দ্বারা বিশ্লেষিত হয়, অর্থাৎ জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য।
✫ উপগ্রহ চিত্র কি ?
Ans : দুর সংবেদন ব্যবস্থায় উপগ্রহের মাধ্যমে মহাকাশ থেকে পৃথিবী পৃষ্ঠের যে আলোকচিত্র তৈরি করা হয় তাকে উপগ্রহ চিত্র বলা হয়।
ব্যবহার : (১) বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিষয় যেমন ভূমিরূপ, নদনদী, স্বাভাবিক উদ্ভিদ ইত্যাদি সম্বন্ধে বিশেষভাবে জানা যায়। (২) পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা (যেমন সড়ক পথ, রেলপথ, বসতি) সম্বন্ধে জানা যায়। (৩) প্রতিরক্ষা বা সামরিক প্রয়োজনে এই মানচিত্র বেশি ব্যবহৃত হয়।
✫ সেন্সর কাকে বলে ?
Ans : মহাকাশ থেকে ভূপৃষ্ঠের কোনো নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর দ্বারা প্রতিফলিত আলোকতরঙ্গ গ্রহণ করে ওই বস্তুর বৈশিষ্ট্যাবলী তুলে ধরে যে বিশেষ যন্ত্র বা ডিভাইস ( Device ) , তাকে সেন্সর ( Sensor ) বলে ।
উদাহরণঃ র্যাডার , ফটোগ্রাফিক ক্যামেরা প্রভৃতি ।
✫ অবঘর্ষ বলতে কী বোঝ ?
Ans : অবঘর্ষ ‘ কথাটির অর্থ ‘ ঘর্ষণ জনিত ক্ষয় ‘। সাধারণভাবে বলা যায় , নদী , হিমবাহ , বায়ুপ্রবাহ প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তির দ্বারা পরিবাহিত শিলাখণ্ডের সঙ্গে সংঘর্ষে বা ঘর্ষণে যখন ভূপৃষ্ঠের শিলাস্তর ক্ষয়প্রাপ্ত হয় , তাকে তখন বলে অবঘর্ষ ।
✫ সামাজিক বনসৃজন কী ?
Ans : কোনো সামজিক পরিবেশের অন্তর্গত ফাঁকা জায়গায়, রাস্তার পাশে, পতিত জমিতে বা অন্য কোনো ফাঁকা জায়গায় বন সৃজনকে সামাজিক বনসৃজন বলে। এখানে সাধারণত স্থানীয় মানুষের অংশগ্রহনের দ্বারা বৃক্ষরোপণ করা ও রোপিত বৃক্ষের যত্ন করানো হয় এবং বৃক্ষ গুলি থেকে উৎপাদিত দ্রব্য সকলের মধ্যে সমান ভাবে বন্টন করা হয়।
✫ T.C.C ও F.C.C কী ?
উপগ্রহ প্রতিচ্ছবিতে ভূমির ব্যবহার দেখাবার জন্য সাধারণত তিনটি রঙ যথা—লাল, সবুজ, নীল (RGB) বা এদের সংমিশ্রণ করে দেখানাে হয়। তাই সাধারণত ও ব্যান্ডের উপগ্রহের মাধ্যমে কোনাে প্রতিচ্ছবি TCC প্রতিস্থাপনের জন্য Red, Green, Blue Channel ব্যবহৃত হয়। ফলে লাল বস্তুকে লাল, নীল বস্তুকে নীল সবুজ বস্তুকে সবুজ ব্যান্ডের রঙ এ দেখানাে হয়, একে TCC বলে।
উপগ্রহ প্রতিচ্ছবিকে নিখুতভাবে বােঝাবার জন্য যখন Image-processing এর সময় লক্ষবস্তুর প্রকৃতি রং-এর পরিবর্তে ছদ্মরং ব্যবহার করা হলে তাকে False Colour Compoisition (FCC) বলে।
✫ কারেওয়া বলতে কী বোঝায় ?
উত্তর : কাশ্মীর উপত্যকার প্রাচীন মৃত্তিকায় গঠিত ধাপযুক্ত ভূমিকে কারেওয়া বলে। এই কারেওয়াতে জাফরান চাষ করা হয়।
✫ ভূবৈচিত্র্য সূচক মানচিত্র
✫ আশ্বিনের ঝড় ও আঁধি
✫ ম্যানগ্রোভ অরণ্য
✫ চিকিৎসা সংক্রান্ত ও কঠিন বর্জ্যের দুটি উদাহরণ ৷
✫ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলতে কী বোঝ?
✫ দূরসংবেদন কী ( রিমোট সেনসিং) ?
✫ বর্জ্যের পুনর্ব্যবহার কাকে বলে ?
✫ মিলিয়ন শিট কী ?
✫ ভার্মি কম্পোস্টিং কী ?
✫ অনুসারী শিল্প কাকে বলে ?
✫ স্ক্রাবার কী ?
✫ বিশুদ্ধ কাঁচামাল কী ?
✫ নগরায়ণ কাকে বলে ?
✫ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প কাকে বলে ?
✫ তরল ও গ্যাসীয় বর্জ্যের উদাহরণ ৷
✫ অক্ষাংশ ভেদে হিমরেখার উচ্চতা ভিন্ন হয় কেন ?
✫ ধারণযোগ্য উন্নয়ন বলতে কী বোঝায় ?
✫ প্রপাতকূপ কী ?
✫ বার্গস্রুন্ড ও ক্রেভাস কী ?
✫ জায়িদ শস্য কী?
✫ শহর/ নগর / মহানগর কাকে বলে ?
✫ পুনঃ রপ্তানি বন্দর কাকে বলে ৷
বাকী প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল এখানে PDF আকারে :
বিভাগ – ঘ
নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ লেখো : মান- 3
✫ ভারতে নগরায়ণের তিনটি সমস্যা৷
✫ ভাগীরথী হুগলী নদীতে বর্জ্যের প্রভাব ৷
✫ রসে মতানে ও ড্রামলিনের পার্থক্য |
✫ বর্জ্যবস্থাপনায় 3R ও 4R এর গুরুত্ব ৷
✫ বর্জ্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীর ভূমিকা |
✫ ইয়ার্দাং ও জিউগেন এর পার্থক্য ৷
✫ উপগ্রহ চিত্রের ও ভূবৈচিত্র্য সূচক মানচিত্রের ব্যবহার ও পার্থক্য ৷
✫ নদীর মোহনায় বদ্বীপ সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশ ৷
✫ উত্তর ও দক্ষিণ ভারতের নদ নদীর তুলনা ৷
✫ ভূসমলয় ও সূর্য সমলয় উপগ্রহের পার্থক্য ৷
✫ মৃত্তিকা সংরক্ষণের তিনটি পদক্ষেপ |
✫ ভারতে দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ ৷
✫ ভারতীয় কৃষির তিনটি সমস্যা |
✫ মরু সম্প্রসারনের কারন ৷
✫ সবুজ বিল্পবের সুফল ও কুফল ৷
✫ অনুদৈর্ঘ্য ও বার্খান বালিয়াড়ি ৷
✫ ভারতে সড়কপথ ও রেলপথের সুবিধা
✫ সোনালী চতুর্ভুজ কী ?
✫ রবি শস্য ও খারিফ শস্যের পার্থক্য ৷
✫ সামাজিক ও কৃষি বনসৃজনের পার্থক্য ৷
✫ ভোরা কোটাল ও মরা কোটালের পার্থক্য ৷
✫ নদীতে বানডাকার তিনটি কারণ ৷
✫ ভরাট করণ বা ল্যান্ড ফিল
✫ মালনাদ ও ময়দানের পার্থক্য |
✫ বহুমুখী নদী পরিকল্পনার উদ্দেশ্য ৷
✫ ভৌমজলের অতিরিক্ত ব্যবহারের কুফল
✫ উত্তর- পূর্ব ভারত চা চাষে উন্নত কেন ?
✫ দক্ষিণ ভারত কফি চাষে উন্নত কেন ?
✫ ভারতের পশ্চিমাঞ্চলে পেট্রো রসায়ন শিল্প গড়ে ওঠার কারণ ৷
✫ বৃষ্টির জল সংরক্ষণের পদ্ধতি লেখো ৷
✫ জলপ্রপাতের পশ্চাৎ অপসারণ কীভাবে ঘটে ৷
✫ গ্যাসীয় বর্জ্য নিয়ন্ত্রনের উপায় ৷
✫ বায়ুমন্ডলের দুটি স্তরের পরিচয় ৷
✫ ভারতের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর তিনটি প্রভাব ৷
✫ সুন্দরবনের ওপর বিশ্ব উষ্ণায়ণের প্রভাব লেখো ৷
বিভাগ -ঙ এবং বিভাগ – চ
রচনাধর্মী প্রশ্ন : মান- 5
✫ নদী / হিমবাহ এর ক্ষয়কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ ৷
✫ সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির কারণ ৷
✫ বৃষ্টিপাতের শ্রেণীবিভাগ |
✫ ভারতে জনসংখ্যা বন্টনের তারতম্যের কারণ ৷
✫ পশ্চিম হিমালয়ের ভূপ্রকৃতি |
✫ ভারতের মৃত্তিকার শ্রেণীবিভাগ করে দুটি র (পলি ও কৃষ্ণ ) সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও ৷
✫ বায়ুমন্ডলে উষ্ণতার তারতম্যের কারণ ৷
✫ চা / কার্পাস উৎপাদনের অনুকূল পরিবেশ ৷
✫ পশ্চিমাঞ্চলে কার্পাস বয়ন শিল্প গড়ে উঠার কারণ ৷