Madhyamik Bengali Question Paper

Madhyamik Bengali Question Paper 2018| মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নপত্র ২০১৮

Madhyamik Examination (WBBSE) – 2018

Bengali (First Language)


১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো:     ১ x ১৭ = ১৭

১.১  সপ্তাহে হরিদা বহুরূপী সেজে বাইরে যান—

(ক) একদিন (খ) দুদিন (গ) চারদিন (ঘ) পাঁচ দিন

Ans. (ক) একদিন

১.২  তপনের মেসোমশাই কোন পত্রিকার সম্পাদককে চিনতেন ?

(ক) শুকতারা (খ) আনন্দমেলা (গ) সন্ধ্যাতারা (ঘ) দেশ

Ans. (গ) সন্ধ্যাতারা

১.৩ “দয়ার সাগর ! পরকে সেজে দি নিজে খাইনে” — বক্তা হলেন—

(ক) জগদীশবাবু (খ) নিমাইবাবু (গ) অপূর্ব (ঘ) গিরীশ মহাপাত্র

Ans. (ক) জগদীশবাবু

১.৪  ‘সমুদ্রনৃপতি সূতা’— কে ?

(ক) লক্ষ্মী (খ) পদ্মা (গ) উমা (ঘ) বারুণী

Ans. (খ) পদ্মা

১.৫  ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’— কবিতাটি কবির কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ?

(ক) ‘নিহিত পাতাল ছায়া’ (খ) ‘পাঁজরে দাঁড়ের শব্দ’ (গ) ‘দিনগুলি রাতগুলি’ (ঘ) ‘জলই পাষাণ হয়ে আছে’

Ans. (ঘ) ‘জলই পাষাণ হয়ে আছে’

১.৬  “সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী”— ‘সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’—

(ক) বিদ্বেষ ত্যাগ করো (খ) ক্ষমা করো (গ) ভালোবাসো (ঘ) মঙ্গল করো

Ans. (খ) ক্ষমা করো

১.৭  ‘Sensitized Paper’ -এর অনুবাদ কী লিখলে ঠিক হয় বলে প্রাবন্ধিক মনে করেছেন  ?

(ক) স্পর্শকাতর কাগজ (খ) সুবেদী কাগজ (গ) সুগ্রাহী কাগজ (ঘ) ব্যথাপ্রবণ কাগজ

Ans. (গ) সুগ্রাহী কাগজ

১.৮  চারখণ্ড রামায়ণ কপি করে একজন লেখক অষ্টাদশ শতকে কত টাকা পেয়েছিলেন ?

(ক) সাত টাকা (খ) আট টাকা (গ) ন-টাকা (ঘ) দশ টাকা

Ans. (ক) সাত টাকা

১.৯  ‘শ্রীপান্থ’ ছদ্মনামে লিখেছেন —

(ক) অন্নদাশঙ্কর রায় (খ) বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় (গ) সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় (ঘ) নিখিল সরকার

Ans. (ঘ) নিখিল সরকার

১.১০  রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় — এই বাক্যের কর্তাটি হল —

(ক) প্রযোজ্য কর্তা (খ) সহযোগী কর্তা (গ) ব্যতিহার কর্তা (ঘ) সমধাতুজ কর্তা

Ans. (গ) ব্যতিহার কর্তা

১.১১  পরপদটি প্রধান হয় যে সমাসে সেটি —

(ক) অব্যয়ীভাব (খ) তৎপুরুষ (গ) দ্বিগু (ঘ) বহুব্রীহি

Ans. (খ) তৎপুরুষ

১.১২  রামদাস আর কোনো প্রশ্ন করিল না — নিম্নরেখ পদটি যে সমাসের উদাহরণ সেটি হল —

(ক) তৎপুরুষ (খ) অব্যয়ীভাব (গ) কর্মধারয় (ঘ) দ্বিগু

Ans. (ক) তৎপুরুষ

১.১৩  “তোরা সব জয়ধ্বনি কর” — এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ ?

(ক) কর্তৃবাচ্য (খ) কর্মবাচ্য (গ) ভাববাচ্য (ঘ) কর্মকর্তৃবাচ্য

Ans. (ক) কর্তৃবাচ্য

১.১৪  “হায়, তোমার এমন দশা কে করলে  !” — এটি কোন ধরনের বাক্য   ?

(ক) অনুজ্ঞাসূচক বাক্য (খ) বিস্ময়সূচক বাক্য (গ) নির্দেশক বাক্য (ঘ) প্রশ্নবোধক বাক্য

Ans. (খ) বিস্ময়সূচক বাক্য

১.১৫  “বয়স ত্রিশ-বত্রিশের অধিক নয়, কিন্তু ভারী রোগা দেখাইল ।”  — এটি কোন শ্রেণির বাক্য ?

(ক) সরল বাক্য (খ) জটিল বাক্য (গ) মিশ্র বাক্য (ঘ) যৌগিক বাক্য

Ans. (ঘ) যৌগিক বাক্য

১.১৬  “মন্দিরে বাজছিল পূজার ঘন্টা” — নিম্নরেখ পদটি কোন কারকের উদাহরণ  ?

(ক) কর্তৃকারক (খ) করণ কারক (গ) অপাদান কারক (ঘ) অধিকরণ কারক

Ans. (ঘ) অধিকরণ কারক

১.১৭  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গীতাঞ্জলি লিখে নোবেল পুরস্কার পান — এই বাক্যের নিম্নরেখ অংশটি হল —

(ক) উদ্দেশ্য (খ) উদ্দেশ্যের সম্প্রসারক (গ) বিধেয় (ঘ) বিধেয়র সম্প্রসারক

Ans. (গ) বিধেয়



২. কমবেশি টি শব্দের মধ্যে প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:        ১ x ১৯ = ১৯

২.১ যে কোন চারটি প্রশ্নের উত্তর দাও:

২.১.১ “তবে এ বস্তুটি পকেটে কেন ?” — কোন ‘বস্তুটি’ পকেটে ছিল ?

Ans. বস্তুটি ছিল গাঁজার কলকে ।

২.১.২  “হরিদার জীবন এইরকম বহুরূপের খেলা দেখিয়েই একরকম চলে যাচ্ছে ।” — কী রকম খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে ?

Ans. বিচিত্র ছদ্মবেশে বহুরূপী সেজে খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে ।

২.১.৩  “নদেরচাঁদ সব বোঝে,” — নদের চাঁদ কি বোঝে  ?

Ans. নিজের বয়স অনুযায়ী ৩০ বছর বয়সে আচরণ কেমন হওয়া উচিত এবং নিজের দায়দায়িত্বের কথা নদের চাঁদ বোঝে ।

২.১.৪  “একটু ‘কারেকশন’ করে ইয়ে করে দিলে ছাপাতে দেওয়া চলে ।” — কে কী ছাপানোর কথা বলছেন ?

Ans. তপনের নতুন মেসোমশাই, যিনি একজন অধ্যাপক ও লেখক, তিনি ‘প্রথমদিন’ নামে তপনের লেখা প্রথম গল্পটি ছাপানোর কথা বলেছেন ।

২.১.৫  “এসো,  আমরা কুস্তি লড়ি ।” — কে, কাকে বলেছিল  ?

Ans. কালিয়া অমৃতকে বলেছিল ।



২.২  যে কোন ৪টি প্রশ্নের উত্তর দাও:         ১ x ৪ = ৪

২.২.১  “বিদ্রুপ করছিলেন ভীষণকে”  — কীভাবে বিদ্রুপ করছিল ?

Ans. আফ্রিকা প্রতিকূলতার বেশ ধারণ করে অর্থাৎ ‘বিরুপের ছদ্মবেশে’ প্রকৃতির ভয়ংকর রূপকে বিদ্রূপ করছিল ।

২.২.২  “কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে”  —  বক্তার এমন মন্তব্যের কারণ কী ?

Ans. বক্তার বিশ্বাস জন্মেছে বিধাতা তাঁর প্রতি বিরূপ । প্রসঙ্গত তিনি রামচন্দ্রের পুনর্জীবন লাভের কথা বলেছেন ।

২.২.৩  “ওরে ওই স্তব্ধ চরাচর !” — ‘চরাচর’ স্তব্ধ কেন  ?

Ans. প্রলয়ঙ্কর শিবের অট্টরোলের হট্টগোলে চরাচর স্তব্ধ ।

২.২.৪  “রক্ত মুছি শুধু গানের গায়ে”  — কথাটির অর্থ কী ?

Ans. কবি মনে করেন হিংসা, সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও রক্তপাত থেকে মুক্তির খোঁজ রয়েছে গানে ।

২.২.৫  “কন্যারে ফেলিল যথা”  — কন্যাকে কোথায় ফেলা হল  ?

Ans. কন্যাকে সমুদ্রমধ্যে এক দিব্যপুরীতে ফেলা হলো ।



২.৩ যে কোন ৩টি প্রশ্নের উত্তর দাও:     ১ x ৩ = ৩

২.৩.১  “আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন” — শব্দের ত্রিবিধ কথা কী ?

Ans. অভিধা, লক্ষণা ও ব্যঞ্জনা ।

২.৩.২  “যাদের জন্য বিজ্ঞান বিষয়ক বাংলা গ্রন্থ বা প্রবন্ধ লেখা হয় তাদের মোটামুটি দুই শ্রেণিতে ভাগ করা যেতে পারে ।” — শ্রেণি দুটি কী কী  ?

Ans. শ্রেণি দুটি হল— (১) যারা ইংরেজি জানে না বা খুব অল্প জানে । (২) যারা ইংরেজি জানে এবং ইংরেজি ভাষায় কমবেশি বিজ্ঞান পড়েছে ।

২.৩.৩  দু-জন সাহিত্যিকের নাম করো যাঁদের নেশা ছিল ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ করা ।

Ans. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায় ।

২.৩.৪  লেখক শ্রীপান্থ ছোটোবেলায় কীসে ‘হোম-টাস্ক’  করতেন  ?

Ans. কলাপাতাকে কাগজের মাপে কেটে হোম-টাস্ক করতেন ।



২.৪ যে-কোনো ৮টি প্রশ্নের উত্তর দাও:      ১ x ৮ = ৮

২.৪.১  নির্দেশক বাক্যের একটি উদাহরণ দাও  ।

Ans. বিকালেই ঝড়বৃষ্টি হবে ।

২.৪.২  শব্দ বিভক্তির একটি উদাহরণ দাও ।

Ans. রামকে ডাকা হোক । এখানে চিহ্নিত পদটির ‘কে’ হলো শব্দ বিভক্তি ।

২.৪.৩  প্রযোজ্য কর্তা কাকে বলে  ?

Ans. অপরের প্রেরণায় যে কাজ করে, তাকে বলা হয় প্রযোজ্য কর্তা ।

২.৪.৪  নিম্নরেখ শব্দটির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় কর : কহ দাসে লঙ্কার কুশল ।

Ans. কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি ।

২.৪.৫  সম্বন্ধ পদ কাকে বলে  ?

Ans. বাক্যে ক্রিয়ার সঙ্গে সম্পর্কহীন যে-পদ পরবর্তী নামপদের সঙ্গে সম্বন্ধ স্থাপন করে তাকে সম্বন্ধপদ বলে ।

২.৪.৬  গৌর অঙ্গ যাহার — ব্যাসবাক্যটি সমাসবদ্ধ করে সমাসের নাম লেখো ।

Ans. গৌরাঙ্গ, সাধারণ বহুব্রীহি সমাস / বহুব্রীহি সমাস / সমানাধিকরণ বহুব্রীহি ।

২.৪.৭  কর্মকর্তৃবাচ্য কাকে বলে ?

Ans. যে বাচ্যে কর্তা অনুপস্থিত থাকে এবং কর্মই কর্তারূপে প্রতীয়মান হয় । যেমন— ঘন্টা বাজে ।

২.৪.৮  বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলআনাই বজায় আছে । — সরলবাক্যে পরিণত করো ।

Ans. বাবুটির স্বাস্থ্য গেলেও শখ ষোলো আনাই বজায় আছে ।

২.৪.৯  আর কোনো ভয় নেই । — প্রশ্নবোধক বাক্য পরিবর্তন করো ।

Ans. আর কি কোনো ভয় আছে  ?

২.৪.১০  বুড়ো মানুষের কথাটা শুনো । —  কর্মবাচ্যে পরিণত করো ।

Ans. বুড়ো মানুষের কথাটা শোনা হোক ।



৩. প্রসঙ্গ নির্দেশ-সহ কমবেশি ৬০টি শব্দে উত্তর দাও:     ৩ + ৩ = ৬



৩.১ যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:    ৩ x ১ = ৩

৩.১.১  “উনি ১০ বছরের অমৃতকে জড়িয়ে ধরলেন  ।” — ‘উনি’ কে  ? কেন অমৃতকে উনি জড়িয়ে ধরলেন ? (১+২)

Ans. ইসাবের বাবা দশ বছরের অমৃতকে জড়িয়ে ধরেছিলেন ।

ইসাবের জামা ছিঁড়ে যাওয়ায়, ইসাবকে তার বাবার মারের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য অমৃত নিজের জামার সঙ্গে তার জামা বদলে নিয়েছিল । কারণ অমৃতকে তার বাবার মারের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য তার মা আছে; কিন্তু ইসাবের মা নেই, তার রয়েছে শুধু বাবা । তাই জামা ছিঁড়ে আনলে অমৃত মারের হাত থেকে বাঁচলেও ইসাব বাঁচত না । অমৃতের মনের এই উদারতা দেখে আনন্দে ইসাবের বাবা অমৃতকে বুকে জড়িয়ে ধরেছিলেন ।

৩.১.২  “বাবাই একদিন এঁর চাকরি করে দিয়েছিলেন ।” — বক্তা কে ? তাঁর বাবা কাকে কী চাকরি করে দিয়েছিলেন ? (১+২)

Ans. কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ উপন্যাস থেকে গৃহীত পথের দাবী রচনায় এই প্রশ্নের উদ্ধৃত অংশটি রয়েছে ।

এখানে বক্তা হলেন পথের দাবী রচনার চরিত্র নায়ক অপূর্ব ।

অপূর্ব -র বাবা অপূর্বদের থানার বড়বাবু নিমাইবাবুর চাকরির ব্যবস্থা করিয়ে দিয়েছিলেন । অপূর্বর বাবা নিমাইবাবুর পুলিশের চাকরি করিয়ে দেন ।



৩.২  যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :  ৩ x ১ = ৩

৩.২.১ “সব চূর্ণ হয়ে গেল, জ্বলে গেল আগুনে ।” — কোন কোন জিনিসের কথা বলা হয়েছে  ? এই পরিণতির কারণ কী  ? (১+২)

Ans. চিলিয়ান কবি পাবলো নেরুদা রচিত ‘Extra vagaria’ কাব্যের অন্তর্গত ‘La disdichada’ -এর নবারুণ ভট্টাচার্য কর্তৃক বাংলা অনূদিত ‘অসুখী একজন’ কবিতাটিতে এই প্রশ্নের উদ্ধৃত অংশটি রয়েছে ।

কবির দেশে যুদ্ধের ফলে কবির বাড়ি, বারান্দা যেখানে তিনি ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমাতেন, গোলাপি গাছে, ছড়ানো করতলের মতো পাতা, চিমনি, প্রাচীন জলতরঙ্গ সব চূর্ণ হয়ে যায়, জ্বলে যায় আগুনে ।

এর পরিণতির কারণ ছিল ভয়ানক যুদ্ধ যাকে কবি বলেছেন— “তারপর যুদ্ধ এল রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতো” ।

৩.২.২  “আমাদের ইতিহাস নেই”  — কে, কেন এ কথা বলেছেন ? (১+২)

Ans. কবি শঙ্খ ঘোষ তাঁর রচিত “আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” কবিতায় প্রশ্নের উদ্ধৃত অংশটির কথা বলেছেন ।

ইতিহাস হল কোনো জাতির এবং সভ্যতার আত্মবিকাশের পথ ও পর্যায়ের কাহিনি । কিন্তু যখন সেই ইতিহাস নিয়ন্ত্রিত হয় কোনো ক্ষমতাবান গোষ্ঠী, ধর্মসম্প্রদায় কিংবা রাজনীতির দ্বারা, তখন ইতিহাসের বিকৃতি ঘটে । ক্ষমতাবানরা নিজেদের স্বার্থে ইতিহাসকে নিজেদের মতো করে গড়ে তোলে । মানুষ একসময় ভুলে যায় তার প্রকৃত ইতিহাস, আর চাপিয়ে দেওয়া ইতিহাসকেই নিজের বলে মেনে নেয় । এই পরিপ্রেক্ষিতেই এখানে কবি বলেছেন আমাদের ইতিহাস নেই ।

Madhyamik Bengali Question Paper 2018

৪. কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :   ৫

৪.১  “তপন আর পড়তে পারে না । বোবার মত বসে থাকে ।” — তপনের এরকম অবস্থার কারণ বর্ণনা কর ।

Ans. আশাপূর্ণা দেবীর “জ্ঞান চক্ষু’ গল্পে তপন লেখক হতে চেয়েছিলেন । কিন্তু তার ধারণা ছিল লেখকরা সাধারণ মানুষ নন, আকাশ থেকে পড়া অতিলৌকিক কোনো প্রতিভা । নতুন মেসোকে দেখে তপনের এই ধারণা দূর হয় । এবার তপন একটা গল্প লিখে ফেলে । মেসো প্রতিশ্রুতি দেন সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় তিনি সেটা ছাপিয়ে দেবেন । গল্প ছাপানো হলে ছাপানো গল্পটা পড়ে তপন হতবাক হয়র যায় । গল্পের প্রতিটি লাইন নতুন ও আনকোরা । তার মধ্যে তপন নিজেকে একবারেই খুঁজে পায় না । তার মনে হয় গল্পটা তার নয় । নিজের লেখা গল্পের আমূল পরিবর্তন দেখে তপন দুঃখ ও অপমানিত বোধ করে । নিজের প্রকাশিত গল্প পড়তে গিয়ে তপন যখন দেখে মেসোমশাই তার পুরোটাই কারেকশন করে দিয়েছেন , তখন সে আর পড়তে পারে না ।

৪.২  “অমৃত সত্যি তার বাবা-মাকে খুব জ্বালিয়েছিল  ।” — অমৃত কীভাবে বাবা-মাকে জ্বালাতন করেছিল ? অবশেষে অমৃতের মা কী করেছিলেন  ? (৩+২)

Ans. ইসাবে নতুন জামার মতো জামা চেয়ে অমৃত প্রবল বায়না শুরু করল । সে তার প্রায় নতুন জামাটির একটা ছেঁড়া জায়গায় আঙ্গুল ঢুকিয়ে আরো ছিঁড়ে দেয় । তাকে বেঁধে রেখে মারতে বলে, স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়, খাওয়া ছেড়ে দেয় এবং রাতেও বাড়ি ফিরতে রাজি হয় না ।

অবশেষে অমৃতের মা তার স্বামীকে বলে ওর জন্য নতুন জামা কেনার ব্যবস্থা করে ।



৫. কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:    ৫

৫.১  “আমরাও তবে এইভাবে / এ মুহূর্তে মরে যাব না কি  ?  ?”  — এমনটা মনে হচ্ছে কেন ?

Ans. প্রশ্নোদ্ধৃতাংশ মন্তব্যটি কবি শঙ্খ ঘোষ রচিত “আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” কবিতায় উল্লেখ করেছেন ।

চারপাশের অরাজকতা, ধর্ম কিংবা রাজনীতি —প্রতিটি ক্ষেত্রেই অসহিষ্ণুতা, সাম্রাজ্যবাদের সীমাহীন লোভ পৃথিবী জুড়ে হত্যা আর ধ্বংসলীলা চালাচ্ছে । বেঁচে থাকাটাই যেন এক বিস্ময় হয়ে উঠেছে । শিশুরা পর্যন্ত এই ধ্বংসলীলা থেকে রেহাই পাছে না । এই অবস্থায় প্রতিটি মানুষই যেন বেঁচে থাকার অনিশ্চয়তায় ভুগছে । সর্বোপরি, এই পরিজনহীন অবস্থাতে বেঁচে থাকা যেন মৃত্যুর মতো যন্ত্রনাদায়ক । এ কারণেই কবি প্রশ্নে উল্লিখিত মন্তব্যটি করেছেন ।

৫.২ “নমি পুত্র পিতার চরণে, করজোড়ে কহিলা; ”  — পিতা ও পুত্রের পরিচয় দাও । পাঠ্যাংশ অবলম্বনে পিতা ও পুত্রের কথোপকথন নিজের ভাষায় লেখ । (১+৪)

Ans. পিতা ও পুত্র বলতে লঙ্কাধিপতি রাবণ ও তার প্রিয় পুত্র মেঘনাদের কথা বলা হয়েছে ।

পুত্রের কথায় পুত্রবৎসল এক পিতার হৃদয়ের প্রকৃত স্বরূপটি প্রকাশিত হয় । যেখানে ধ্বনিত হয় স্নেহ হাহাকার ও অসহায়তা । রক্ষোকুলের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে বিপদের মুখোমুখি হতে দিতে তিনি চান না।

“এ কাল সমরে, / নাহি চাহে প্রাণ মম পাঠাইতে তোমা / বারংবার ।” কারণ তিনি জানেন স্বয়ং বিধাতাও তার প্রতি বিমুখ । নইলে শিলা যেমন জলে ভাসে না, তেমনই মৃত কখনই পুনরুজ্জীবিত হয় না । অথচ ভাগ্যবিড়ম্বিত দশাননের জীবনে তাই ঘটেছে । পৌরুষে উদ্দীপিত ইন্দ্রজিৎ অগ্নিদেবকে রুষ্ট করতে কিম্বা ইন্দ্রদেবের উপহাসের পাত্র হতে চান না ।

  তাই তিনি বলেন—

” আর একবার পিতঃ দেহ আজ্ঞা মোরে ;

দেখিব এবার বীর বাঁচে কি ঔষধে !”

বিক্ষত হৃদয়ে রাবণের দৃষ্টির সামনে ভূপতিত পর্বতসম কুম্ভকর্ণ । তিনি প্রাণাধিক প্রিয় ‘বীরমণিকে’ প্রথমে ইষ্টদেবের পূজা ও তারপর নিকুম্ভিলা যজ্ঞ সাঙ্গ করে পরদিন সকালে যুদ্ধযাত্রা করতে বলেন । যথাবিহিত উপাচারে ‘গঙ্গোদক’ সহকারে রাবণ মেঘনাদকে সেনাপতি পদে অভিষিক্ত করেন ।

ALSO READ : MADHYAMIK BANGLA QUESTION PAPER 2017

৬. কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও:   ৫

৬.১  ‘বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান’ শীর্ষক প্রবন্ধটিতে পরিভাষা রচনা প্রসঙ্গে লেখক যে বক্তব্য প্রকাশ করেছেন তা আলোচনা করো ।

Ans. রাজশেখর বসু ‘বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান’ নামক প্রবন্ধে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে যেসব বাধার কথা বলেছেন তার অন্যতম হল পারিভাষিক শব্দের অভাব । একবার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন বিদ্যোৎসাহী লেখক নানা বিষয়ে পরিভাষা রচনা করেছিলেন । কিন্তু যেহেতু তাঁরা কাজটি একত্রে করেননি, ফলে নতুন রচিত পরিভাষাগুলির মধ্যে সমতা ছিল না । একই বিষয়ের অনেকগুলি করে পরিভাষা তৈরি হয়েছিল । বরং ১৯৩৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিযুক্ত পরিভাষা সমিতি অনেক একত্রিতভাবে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার মানুষদের নিয়ে পরিভাষা সংকলন তৈরি করতে পেরেছিল । তবে সংকলনটি আরও পূর্ণাঙ্গ হওয়া প্রয়োজন বলে প্রাবন্ধিক মনে করেছেন । পারিভাষিক শব্দ বাদ দিয়ে বিজ্ঞান বিষয়ক রচনা সম্ভব নয়, আবার পরিভাষা তৈরির সময় বিজ্ঞান আলোচনার যে নিজস্ব রচনাপদ্ধতি রয়েছে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে । কিন্তু সবার আগে প্রয়োজন জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখাগুলির থেকে সাহায্য নিয়ে সকলে মিলে নতুন পরিভাষা গড়ে তোলা ।

৬.২  “আশ্চর্য, সবই আজ অবলুপ্তির পথে ।” — কোন জিনিস আজ অবলুপ্তির পথে ? এই অবলুপ্তির কারণ কী ? এ বিষয়ে লেখকের মতামত কী ? (১+১+৩)

Ans. নানা ধরনের ফাউনটেন পেন, কালি, দোয়াত, কলমদানি —এ সবই আজ অবলুপ্তির পথে ।

কম্পিউটারের ব্যাপক ব্যবহার এই অবলুপ্তির কারণ ।

লেখক এতে বিপন্ন বোধ করেন ।

কলমের দ্বারা নিজের হাতে লেখাটা লেখকের কাছে অধিক প্রীতিকর । কিন্তু বিজ্ঞানের চরম উন্নতিতে লেখালেখির কাজকে অতি সহজবোধ্য ও উপযোগী করতে কম্পিউটারের ব্যবহার সর্বত্র । তাই লেখক কলমের অবলুপ্তির কথা ভেবে নস্টালজিক হয়ে পড়েন । তিনি আরও চিন্তিত এই কারণে যে হাতে লেখা হয়তো চিরতরে মুছে যাবে, কী হবে ক্যালিগ্রাফিস্টদের অস্তিত্ব ? এ সকল ভাবনায় লেখক বিপন্নবোধ করেন ।

Madhyamik Bengali Question Paper

৭. কমবেশি ১২৫ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :      ৪

৭.১  “বাংলা শুধু হিন্দুর নয়, বাংলা শুধু মুসলমানের নয় — মিলিত হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই বাংলা ।” — কাদের উদ্দেশ্য করে এ কথা বলা হয়েছে ? এই বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে বক্তার কী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে ? (১+৩)

Ans.

৭.২  “মুন্সিজি, এই পত্রের মর্ম সভাসদদের বুঝিয়ে দিন ।” — কে, কাকে পত্র লিখেছিলেন ? এই পত্রে কী লেখা ছিল ? (১+৩)

Ans. শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত সিরাজউদ্দৌলা নাটকে এই প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশটি রয়েছে ।

ইংরেজ অ্যাডমিরাল ওয়াটসন পত্র লিখেছিলেন মুর্শিদাবাদে থাকে ইংরেজ প্রতিনিধি ওয়াটসনকে ।

এই পত্রে লেখা ছিল —”কর্নেল ক্লাইভ যে সৈন্যের কথা উল্লেখ করেছেন তা দ্রুত কলকাতা পৌঁছাবে । আমি আর একটা জাহাজ মাদ্রাজে পাঠাইয়া খবর দিব বাংলায়, আরও জাহাজ ও সৈন্য আবশ্যিক । আমি এমন আগুন জালাইবো যা সমগ্র গঙ্গার জল দিয়েও নেভানো যাইবে না ।”

এইভাবে ব্রিটিশরা ভারতে কলকাতা জয়ের পর সমগ্র ভারত হাতে নিতে চেয়েছিল । কিন্তু সিরাজ এই পত্রের সম্বন্ধে জানার পর এর বিহিত হিসাবে ওয়াটসনকে রাজদরবার ত্যাগ করতে বলেন এও বলেন — “আমরা তোমাকে তোপের মুখে উড়িয়ে দিতে পারি জানও ।”



৮. কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও:    ৫x২=১০

৮.১  ‘কোনি’ উপন্যাস অবলম্বনে সাঁতার প্রশিক্ষক ক্ষিতীশ সিংহের চরিত্র সংক্ষেপে আলোচনা করো ।

Ans. বিখ্যাত ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক মতি নন্দী রচিত ক্ষিতীশ সিংহের চরিত্র নিম্নরূপ—

(ক) জাত শিক্ষক : ক্ষিতীশ সিংহ ছিলেন একজন জাত শিক্ষক তাই তিনি যেকোনো প্রকারে বা মূল্যে কোনিকে স্বপ্ন পূরণের রাস্তায় তুলে দেন ।

(খ) প্রতিভা চেতনার ক্ষমতা : তিনি একজন প্রকৃত শিক্ষক বলেই গঙ্গার ঘাটে পাওয়া মেয়েটির সুপ্ত প্রতিভাকে দেখতে পান ও তা বিকশিত করার চেষ্টা করেন ।

(গ) স্নেহশীল : ক্ষিতীশ সিংহ ছিলেন স্নেহশীল শিক্ষক যিনি কোনিকে মেয়ের মতো দেখতেন ও ভালোবাসতেন ।

(ঘ) দায়িত্ববোধ : তিনি কোনির শিক্ষক হওয়ায় কোনিকে নিজ খরচে, নিজ দায়িত্বে খাওয়াতেন, রাখতেন ও তার বাড়ির কথা জেনে লীলাবতীর দোকানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন ।

(ঙ) গরীব দরদি : ক্ষিতীশ সিংহ ছিলেন একজন গরিব ও দরদি ব্যক্তি । তিনি গরীব মানুষের কাছে যেচে সাহায্যের হাত বাড়াতে দ্বিধা করতেন না ।

(চ) সততা : ক্ষিতীশ সিংহ ছিলেন সৎ । তিনি জুপিটার থেকে বেরিয়ে আসার পরও জুপিটারের প্রতি তার ভালোবাসা একটুকুও কমাননি । তিনি তার জীবনে এই সততা বজায় রেখেছিলেন ।

(ছ) তীক্ষ্ণ বুদ্ধি : ক্ষিতীশ সিংহ ছিলেন তীক্ষ্ণ বুদ্ধির অধিকারী । তিনি কোনির মানসিক অবস্থা দেখে তাকে খাটানোর জন্য টোস্ট, রুটি ও কলার লোভ দেখান ।

(জ) কোনি চরিত্রের পরিপূরক চরিত্র : কোনি উপন্যাসে ক্ষিতীশ চরিত্র ছিল কোনি চরিত্রের পরিপূরক । কোনি সারাজীবন একজন শিক্ষক ও ক্ষিতীশ একজন ছাত্রের খোঁজে জীবন অতিবাহিত করেছেন ।

এইভাবে সমগ্র উপন্যাস জুড়ে আশা, নিরাশার দোলাচালে দুলতে দুলতে কল্পনা বাস্তবের সম্মুখ সমরে পড়ে উক্ত চরিত্রটি জীবনের বিচিত্র সাধ লাভ করে ।

৮.২ “ওইটেই তো আমি রে, যন্ত্রণাটাই তো আমি” — বক্তা কে ? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো । (১+৪)

Ans.

৮.৩ “অবশেষে কোনি বাংলা সাঁতার দলে জায়গা পেল ।” — কোনি কীভাবে বাংলা সাঁতার দলে জায়গা পেল তা সংক্ষেপে লেখো ।

Ans. মতি নন্দী রচিত কোনি উপন্যাসে বাস্তবে কোনির সাঁতার কাটা সুরু গঙ্গায় । সেখান থেকে বাংলা দলে জায়গা করে নেওয়া নেহাত সোজা ছিল না । দারিদ্রতা ও অশিক্ষার কারণে তাকে তথাকথিত শিক্ষিত ও সভ্য সমাজের কাছে হেনস্থা হতে হয়েছে ।

কোনির নাম প্রথম বাংলা দলে তুলে ধরেন প্রণবেন্দু বিশ্বাস । তিনি কোনির প্রতিবন্ধী হিয়ার প্রশিক্ষক হওয়া সত্বেও বলেন “কনকচাঁপা পালকে বাংলা দলে রাখতে হবে ।” মাদ্রাজের BASA নির্বাচনী সভায় তাই কোনির কথা বলেন । কিন্তু জুপিটারের ক্ষিতীশ বিরোধিতার জন্য তারা কোনিকে দলে রাখতে অসম্মত হয় । এর আগে কম্পিটিশনে কোনিকে ডিসকোয়ালিফাই করা ও প্রথম হওয়া সত্ত্বেও দ্বিতীয় বলে ঘোষণা করেন । হরিচরণ, ধীরেন ঘোষ গোপন শলাপরামর্শে এসব করা হয় । তবে প্রণবেন্দু বাবু বুঝতে পারেন মহারাষ্ট্রের রমা যোশিকে হারানোর ক্ষমতা কারও থাকলে তা কোনির । তিনি এটাও বলেন যে কোনিকে বাদ দিলে বালিগঞ্জ সুইমিং ক্লাবকে বাদ দিয়ে বাংলা সাঁতার দল গঠিত হবে । তখন ধীরেন ঘোষ ভাবে একটা মেয়ের জন্য এত সমস্যা হলে তাকে নেওয়াই ভালো ।

এইভাবে নানাবিধ বাগবিতণ্ডার মধ্যে দিয়ে প্রতিবাদ সামলে প্রণবেন্দুবাবুর সুবিচারের মাধ্যমে কোনি বঙ্গবাসীর নয়ণের মনি হওয়ার সুযোগ পায় ।

Madhyamik Bengali Question Paper

৯. চলিত গদ্যে বঙ্গানুবাদ করো:    ৪

The teachers are regarded as the backbone of the society. They build the future citizens of country. They love students as their children. The teachers always encourage and inspire us to be good and great in life.

Ans. শিক্ষকেরা সমাজের মেরুদণ্ড হিসাবে সম্মানিত হয়ে থাকে । তাঁহারা দেশের ভবিষ্যৎ নাগরিক গঠন করেন । তাঁহারা নিজেদের সন্তানের মতো ছাত্রদের স্নেহ করেন । শিক্ষকেরা আমাদেরকে সবসময় ভালো এবং জীবনে মহৎ হওয়ার জন্য উৎসাহ দিয়ে থাকেন ।



১০. কমবেশি ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :    ৫

১০.১ কুসংস্কার প্রতিরোধে বিজ্ঞানমনস্কতা বিষয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে কাল্পনিক সংলাপ রচনা করো ।

Ans.

১০.২ তোমার এলাকায় একটি পাঠাগার উদ্বোধন হল — এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন রচনা করো ।

Ans:



১১. কম বেশি ৪০০ শব্দে যে-কোনো একটি বিষয় অবলম্বনে প্রবন্ধ রচনা করো:    ১০

১১.১  বই পড়া;

১১.২  বাংলার উৎসব;

১১.৩  পরিবেশ সুরক্ষায় ছাত্রসমাজের ভূমিকা;

১১.৪  তোমার বিদ্যালয় জীবনের প্রথম দিন