বাক্যতত্ত্ব – উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা

বাংলা ভাষা – বাক্যতত্ত্ব – উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩

MCQ প্রশ্নোত্তর [মান ১]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো

1. ‘পদযুগলের সংগঠন তত্ত্ব’-এর প্রবক্তা ছিলেন

(ক) নোয়াম চমস্কি (খ) সুকুমার সেন (গ) পটার (ঘ) স্যাপির

Ans. (ক) নোয়াম চমস্কি

2. অনুসর্গ গুচ্ছ— এই জোটে শাসনক্ষমতা থাকে—

(ক) পরসর্গের হাতে (খ) উপসর্গের হাতে (গ) ক্রিয়াপদের হাতে (ঘ) ক্রিয়াজোটের হাতে

Ans. (ক) পরসর্গের হাতে

3. পদগুচ্ছ সংগঠনের প্রধান দুটি ভাগ হলো—

(ক) উদ্দেশ্য ও বিধেয় (খ) বিশেষ্যগুচ্ছ ও ক্রিয়াগুচ্ছ (গ) বিশেষ্য ও বিধেয় (ঘ) বিশেষ্য ও নির্দেশক

Ans. (খ) বিশেষ্যগুচ্ছ ও ক্রিয়াগুচ্ছ

4. ভাষায় শব্দ জুড়ে বাক্য গঠনের নিয়মাবলিকে বলা হয়—

(ক) ধ্বনিতত্ত্ব (খ) শব্দার্থ তত্ত্ব (গ) বাক্যতত্ত্ব (ঘ) রূপতত্ত্ব

Ans. (গ) বাক্যতত্ত্ব

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১]
1. সরল বাক্যে কয়টি উদ্দেশ্য এবং কয়টি বিধেয় থাকে?

Ans. সরল বাক্যে একটি উদ্দেশ্য এবং একটি বিধেয় থাকে।

2. বাক্য গঠনের কয়টি নিয়ম ও কী কী?

Ans. বাক্য গঠনের দু’টি নিয়ম—

(ক) পদের ক্রম এবং (খ) এক পদের সঙ্গে অন্য পদের সম্পর্ক।

3. অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে মূল কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় এবং কী কী ?

Ans. অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। তা হলো নির্দেশক, প্রশ্নবাচক, বিস্ময়বাচক এবং অনুজ্ঞাবাচক।

রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর [মান ৫]

1. বাক্যের অব্যবহিত দুটি উপাদান বিশ্লেষণ করে দেখাও।

অথবা, বাক্যের অব্যবহিত উপাদান হিসেবে বিশেষ্য বা বিশেষ্যগুচ্ছ এবং ক্রিয়াজোট বা ক্রিয়াগুচ্ছ সম্পর্কে আলোচনা করো।