ভারতবর্ষ – উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ – বাংলা গল্প
MCQ প্রশ্নোত্তর [ মান ১ ]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
থুথ্থুরে ভিখিরি বুড়ির গায়ে জড়ানো—
(ক) তুলোর কম্বল (খ) ছেড়া কাপড় (গ) নোংরা চাদর (ঘ) দামি শাল
Ans. (ক) তুলোর কম্বল
“জোর কথা কাটাকাটি চলে” – চায়ের দোকানে এর ফলে কী হয়?
(ক) চা বিক্রি বাড়ে (খ) ঝগড়া হয় (গ) সময় কাটে (ঘ) বিরক্তি লাগে
Ans. (ক) চা বিক্রি বাড়ে
“হঠাৎ বিকেলে এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল।” দৃশ্যটি হলো-
(ক) হিন্দুরা বুড়ির মৃতদেহ নিয়ে আসছে (খ) হেঁটে হেঁটে বুড়ি এদিকেই আসছে (গ) বুড়ি মারা গেছে বলে সকলে কাদছে (ঘ) মুসলমান পাড়ার লোকেরা বুড়ির মৃতদেহ নিয়ে আসছে
Ans. (ঘ) মুসলমান পাড়ার লোকেরা বুড়ির মৃতদেহ নিয়ে আসছে
ডাকপুরুষের বচন অনুযায়ী সোমবারের পউষে বাদল কতদিন চলে ?
(ক) সাত দিন (খ) পাঁচ দিন (গ) তিন দিন (ঘ) এক দিন
Ans. (ঘ) এক দিন
বুড়িকে নদীতে ফেলে দিতে কে বলেছিল?
(ক) চৌকিদার (খ) জগা (গ) ভটচাযমশাই (ঘ) মোল্লা
Ans. (ক) চৌকিদার
“চোখের মাথা খেয়েছিস মিনষেরা”- কার উক্তি ?
(ক) মোল্লার (খ)ভট্টাচার্যমশায়ের (গ) বুড়ির (ঘ) নাপিতের
Ans. (গ) বুড়ির
“তোমাদের কত্তাবাবা টাট্ট” – কাদের উদ্দেশে এই কথা বলেছিল ?
(ক) মুসলমানদের (খ) হিন্দুদের (গ) যুবকদের (ঘ) দেশের
Ans. (গ) যুবকদের
“মাথার ওপর আর কোনো শালা নেই রে— কেউ নেই”- কথাটি বলেছিল
(ক) গ্রামের কোনো যুবক চাষি (খ) গ্রামের মোড়লেরা (গ) এক ভবঘুরে (ঘ) গ্রামের এক গণমান্য চাষি
Ans. (ক) গ্রামের কোনো যুবক চাষি
“আমি স্বকর্ণে শুনেছি, বুড়ি লা ইলাহা বলেছে।” কথাটি বলেছিল–
(ক) করিম ফরাজি (খ) মোল্লা সাহেব (গ) ফজলু শেখ (ঘ) মৌলবি সাহেব
Ans. (গ) ফজলু শেখ
“যবন নিধনে অবতীর্ণ হও মা!” একথা বলেছিল—
(ক) ভট্টাচার্যৰ্মশাই (খ) গাঁয়ের দারোগা (গ) নিবারণ বাগদি (ঘ) গাঁয়ের পুলিশ
Ans. (ক) ভট্টাচার্যৰ্মশাই
“বুড়িমা! তুমি মরনি!” বক্তা হলো—
(ক) চৌকিদার (খ) গাঁয়ের দারোগা (গ) নিবারণ বাগদি (ঘ) গাঁয়ের পুলিশ
Ans. (ক) চৌকিদার
এ বারের বাদলা কী বারে লেগেছিল ?
(ক) সোমবারে (খ) মঙ্গলবারে (গ) বুধবারে (ঘ) শনিবারে
Ans. (খ) মঙ্গলবারে
“পিচের সড়ক বাঁক নিয়েছে যেখানে, সেখানেই গড়ে উঠেছে”–
(ক) একটি মিষ্টির দোকান (গ) একটি শনিমন্দির (ঘ) একটি চায়ের দোকান
Ans. (খ) একটি ছোট্ট বাজার
“তোর শতগুষ্টি মরুক”- উক্তিটি কার?
(ক) জগার (খ) মোল্লার (গ) নকড়ির (ঘ) বুড়ির
Ans. (ঘ) বুড়ির
“এক সময় দাগি ডাকাত ছিল”– কে একসময় দাগি ডাকাত ছিল?
(ক) ফজলু শেখ (খ) নিবারণ বাগদি (গ) করিম ফরাজি (ঘ) নকড়ি নাপিত
Ans. (খ) নিবারণ বাগদি
বুড়িকে ‘হরিবোল বলতে স্পষ্ট শুনেছে–
(ক) নিবারণ বাগদি (খ) নকড়ি নাপিত (গ) ভটচামশাই (ঘ) ফজলু শেখ
Ans. (খ) নকড়ি নাপিত
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১]
“বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস জোরালো হলে বলা হয় কী?
Ans. বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস জোরালো হলে তাকে ফাপি বলা হয়।
পউষে বাদলা সম্পর্কে গ্রামের ‘ডাকপুরুষের’ পুরনো ‘বিচন’টি কী ?
Ans. পউষে বাদলা সম্পর্কে ‘ডাকপুরুষ’-এর পুরনো বচন হলো- শনিতে সাত, মঙ্গলে পাঁচ, বুধে তিন— বাকি সব দিন এক দিন বৃষ্টি হবে।
“নিবারণ বাগদি রাগী লোক”– নিবারণ বাগদি আগে কী করত?
Ans. নিবারণ বাগদি একসময় দাগি ডাকাত ছিল, ডাকাতি করত।
“সেটাই সবাইকে অবাক করেছিল”—কোন ঘটনা সবাইকে অবাক করেছিল ?
Ans. থুরথুরে কুঁজো ভিখিরি বুড়ি ওই দুর্যোগে কীভাবে বেঁচেবর্তে হেঁটে চায়ের দোকানে আসতে পারে, সেটাই সবাইকে অবাক করেছিল।
নাপিত নকড়ি বুড়িকে কী বলতে শুনেছিল ?
Ans. নাপিত নকড়ি বুড়িকে ‘হরিবোল হরিবোল’ বলতে শুনেছিল।
চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে গ্রামবাসীরা কীসের প্রতীক্ষা করছিল ?
Ans. চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে গ্রামবাসীরা রোদ ঝলমল একটা দিনের প্রতীক্ষা করছিল।
“তর্কাতর্কি, উত্তেজনা হল্লা চলতে থাকল।” কী বিষয়ে, কাদের মধ্যে তর্কাতর্কি, উত্তেজনা ও হল্লা চলছিল ?
Ans. সমাজসচেতন লেখক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ রচিত ‘ভারতবর্ষ’ গল্পে একটি চেতনাহীন বৃদ্ধা হিন্দু না মুসলমান এই বিষয়কে কেন্দ্র করে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে তর্কাতর্কি, উত্তেজনা, হল্লা চলছিল।
“হঠাৎ বিকেলে এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল”— অদ্ভুত দৃশ্যটি কী?
Ans. সকালে যে বুড়ির মৃতদেহ গ্রামের যুবকরা নদীর তীরে ফেলে দিয়ে এসেছিল, বিকেলে মাঠ পেরিয়ে মুসলমানরা সেই দেহকেই চ্যাংদোলায় বহন করে আনছে।
“বোঝা গেল, বুড়ির এ অভিজ্ঞতা প্রচুর আছে” বুড়ির কী অভিজ্ঞতা ছিল?
Ans. গাছের মোটা শিকড়ে বসে শিকড়ের পিছনে গাছের খোঁদলে পিঠ ঠেকিয়ে পা ছড়িয়ে বসার অভিজ্ঞতা বুড়ির আছে।