সংবহনতন্ত্র সংক্রান্ত GK

সংবহন তন্ত্র সংক্রান্ত তথ্যাবলি | Rlearn

1. উদ্ভিদের রসের উৎস্রোতের জন্য দায়ী ➟ জাইলেম কলা

2. উদ্ভিদের সংবহন কলা ➟ জাইলেম ও ফ্লোয়েম

3. ফ্লোয়েম কলার কাজ ➟ পাতায় প্রস্তুত খাদ্যরস উদ্ভিদদেহের সমস্ত অংশে ছড়িয়ে দেওয়া

4. পরিণত অবস্থায় মানুষের লোহিতকণিকা ➟ নিউক্লিয়াসবিহীন ও দ্বি-অবতল

5. রক্তের দুটি অজৈব উপাদান ➟ সোডিয়াম ও পটাশিয়াম

6. রক্তের দুটি জৈব উপাদান ➟ গ্লুকোজ ও অ্যালবুমিন

7. রক্তে অবস্থিত ফ্যাট ➟ কোলেস্টেরল, প্রশমিত ফ্যাট

8. জেনঘটিত পদার্থ ➟ ইউরিয়া ইউরিক অ্যাসিড

9. রক্তকণিকার উৎসস্থল ➟ লাল অস্থিমজ্জা

10. রক্তকণিকার ধ্বংস স্থান ➟ যকৃৎ ও প্লিহা

11. রক্তের উপাদান ➟ রক্তকণিকা (লোহিত কণিকা, শ্বেতকণিকা, অনুচক্রিকা), রক্তরস

12. স্বাভাবিক রক্তচাপ ➟ 120/80 mm Hg

13. লোহিতকণিকার কাজ ➟ প্রধানত O2 ও CO2 পরিবহণ, অন্যান্য বস্তু বহন

14. শ্বেতকণিকার কাজ ➟ জীবাণু ধ্বংস এবং রোগ প্রতিরোধ করা

15. অণুচক্রিকার কাজ ➟ রক্ততঞ্চনে সাহায্য করা

16. লোহিতকণিকার জীবনকাল ➟ গড় আয়ু 120 দিন

17. শ্বেতকণিকার ➟ গড় আয়ু 1-15 দিন

18. অণুচক্রিকার জীবনকাল ➟ গড় আয়ু 3-10 দিন

19. স্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন ➟ 72 বার প্রতি মিনিট

20. রক্ত রক্তবাহের ভিতরে জমাট বাঁধে না ➟ হেপারিন-এর জন্য

21. রক্ততঞ্চনে সাহায্য করে ➟ থ্রম্বোকাইনেজ উৎসেচক

22. অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে ➟ ইওসিনোফিল শ্বেতকনিকা

23. অধিক O2 যুক্ত রক্ত প্রবাহিত হয় ➟ ফুসফুসীয় শিরায়

24. অধিক CO2 যুক্ত রত্ন প্রবাহিত হয় ➟ ফুসফুসীয় ধমনীতে

25. থ্রম্বোসিস ➟ রক্তবাহের ভিতরে রক্তের জমাট বাঁধার পদ্ধতি

26. রক্ততঞ্চন বা হিমোস্টেসিস ➟ রক্তবাহের বাইরে রক্তের জমাট বাঁধার পদ্ধতি

27. সর্বজনীন দাতা রক্ত ➟ O গ্রুপ

28. সর্বজনীন গ্রহীতা রক্ত ➟ AB গ্রুপ

29. পলিসাইথিমিয়া ➟ লোহিতকণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় বৃদ্ধি পাওয়া

30. অ্যানিমিয়া ➟ লোহিতকণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যাওয়া

31. লিউকিমিয়া ➟ শ্বেতকণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় অত্যধিক বৃদ্ধি পাওয়া

32. লিউকোসাইথিমিয়া ➟ শ্বেতকণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় বৃদ্ধি পাওয়া

33. থ্রম্বোসাইটোসিস ➟ অণুচক্রিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যাওয়া

34. থ্রম্বোসাইটোপিনিয়া বা পারপিউরা ➟ অণুচক্রিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যাওয়া

35. সিকল সেল অ্যানিমিয়া ➟ লোহিতকণিকার অত্যধিক ধ্বংসজনিত কারণে হয়

36. নরমোসাইটিক অ্যানিমিয়া ➟ অত্যধিক রক্তক্ষরণের কারণে লোহার অভাবে হয়

37. অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া ➟ অস্থিমজ্জার ত্রুটির ফলে হয়

38. পারনিসিয়াস অ্যানিমিয়া ➟ ভিটামিন B12 এবং ফলিক অ্যাসিডের অভাবে হয়

39. হিমোফিলিয়া ➟ রকের তন না হওয়া

40. সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ➟ হৃৎপিণ্ডের যথাক্রমে সংকোচন ও প্রসারণ

41. জল সংবহনতন্ত্র দেখা যায় ➟ তারামাছের

42. মুক্ত সংবহনতন্ত্র দেখা যায় ➟ আরশোলা, চিংড়ি, শামুক ইত্যাদির

43. সংবহনতন্ত্র দেখা যায় ➟ কেঁচো, ব্যাং, মানুষ ইত্যাদির

44. হিমোসিল ➟ রক্তপূর্ণ দেহগহ্বর (সন্ধিপদ ও শামুক জাতীয় প্রাণীদের মধ্যে দেখা)

45. মানুষের হৃৎপিণ্ড ➟ চার প্রকোষ্ঠযুক্ত

46. হৃদপেশি ➟ বিশেষ অনৈচ্ছিক পেশি

47. মানব হৃৎপিণ্ডের বাম নিলয়ের কাজ ➟ O2 সমৃদ্ধ রক্তকে মহাধমনিতে সংবাহিত করা

48. ডান নিলয়ের কাজ ➟ ফুসফুসীয় ধমনিতে CO2 যুক্ত রক্ত চালনা করা

49. বাম অলিন্দের কাজ ➟ মহাশিরা দ্বারা আনীত CO2 যুক্ত রক্ত গ্রহণ করে

50. ডান অলিন্দের কাজ ➟ ফুসফুসীয় শিরা দ্বারা আনীত O2 যুক্ত রক্ত গ্রহণ করে

51. দ্বিপত্র /বাইকাসপিড/মাইট্রাল কপাটিকা থাকে ➟ বাম অলিন্দ ও বাম নিলয়ের মাঝে

52. ত্ৰিপত্ৰ বা ট্রাইকাসপিড কপাটিকা থাকে ➟ ডান অলিন্দ ও ডান নিলয়ের মাঝে

53. হৃৎপিণ্ডের আবরণী ➟ পেরিকার্ডিয়াম

54. নীলাভ রক্ত দেখা যায় ➟ কবচী শ্রেণির প্রাণীর

55. হিমোগ্লোবিন ➟ লৌহঘটিত রঞ্জক পদার্থ

চলন ও গমন সংক্রান্ত তথ্যাবলি

➧ ইউগ্লিনার গমনাঙ্গ ফ্র্যাজেলা এবং গমন পদ্ধতি ফ্লাজেলীয় গমন।

➧ অ্যামিবার গমনাঙ্গ ক্ষণপদ এবং গমন পদ্ধতি অ্যামিবয়েড গতি।

➧ শামুকের গমনাঙ্গ মাংসল পদ এবং গমন পদ্ধতি শ্লিপিং।

➧ আরশোলার গমনাঙ্গ পা ও ডানা এবং গমন পদ্ধতি ফ্লাইং ও ওয়াকিং।

➧ টিকটিকির গমনাঙ্গা পা এবং গমন পদ্ধতি ক্রলিং।

➧ হাইড্রার গমনাঙ্গ কর্ষিকা এবং গমন পদ্ধতি লুপিং ও সমারসন্টিং।

➧ তারামাছের গমনাঙ্গ নালিপদ এবং গমন পদ্ধতি লুপিং।

➧ কেঁচোর গমনাঙ্গ সিটি এবং গমন পদ্ধতি ক্রিপিং।

➧ পাখির গমনাঙ্গা পা ও ডানা এবং গমন পদ্ধতি গ্লাইডিং।

➧ মানুষের গমনাঙ্গ পা এবং গমন পদ্ধতি দ্বিপদ গমন।

➧ মানুষের মোট অস্থিসংখ্যা 206টি (শিশুর দেহে থাকে 300-350টি) এবং করোটির অস্থিসংখ্যা 22টি।

➧ মানুষের মেরুদণ্ডের অস্থিসংখ্যা ৩৪টি।

➧ কবজা সন্ধি দেখা যায় ইট, কনুই, আঙুলে।

➧ বল ও সকেট সদ্ধি দেখা যায় কাঁধে।

➧ অস্থিসন্ধিগুলি যুক্ত থাকে লিগামেন্টের সাহায্যে।

➧ পেশি অস্থির সঙ্গে যুক্ত থাকে কন্ডরা বা টেনডনের দ্বারা।

➧ হাইপোন্যাস্টি দেখা যায় ফার্ন, কচুপাতা প্রভৃতিতে (গোটানো অবস্থা থেকে খুলে যায়)।

➧ এপিন্যাস্টি দেখা যায় ফার্ন, কচুপাতা প্রভৃতিতে (অপরিণত অবস্থায় গোটানো থাকে)।

➧ প্রকরণ চলন দেখা যায় বনচাঁড়ালে।

➧ ফোটোন্যাস্টি দেখা যায় পদ্মফুলে (দিনের আলোর তীব্রতা বাড়লে ফোটে)।

➧ থার্মোন্যাস্টি দেখা যায় টিউলিপ ফুলে (অধিক তাপে ফুল ফোটে)।

➧ স্পঞ্জ প্রাণী হলেও গমনে অক্ষম।

➧ নিকটিন্যাস্টি দেখা যায় মটরজাতীয় গাছের পাতায় (রোদের তীব্রতা বাড়লে খুলে যায়)।

➧ সিসমোন্যাস্টি দেখা যায় লজ্জাবতীর পাতায় (ম্পর্শ বা আঘাতের তীব্রতায় মুদে যায়)।

➧ ন্যুটেশন দেখা যায় বল্লীজাতীয় উদ্ভিদে (শিম, অপরাজিতা)।

➧ গমনে সক্ষম উদ্ভিদ ক্ল্যামাইডোমোনাস

➧ বাইসেপস হল ফ্রেকসর পেশি (ঐচ্ছিক পেশি)।

➧ ট্রাইসেপস হল এক্সটেনসর পেশি (ঐচ্ছিক পেশি)।

➧ জেটগতি দেখা যায় অক্টোপাসের।

➧ সিলিয়ারি গমন দেখা যায় প্যারামিসিয়াম-এ।

➧ তিমির গমনঅঙ্গ হল প্যাডেল |

Rlearn Education